লেখা: আখলাকুর রহমান
ওই যে দূরের পাহাড়টা দেখো! কত সুন্দর রূপ!
ঝিলের বুকে তাকাও, ব্যাঙগুলো সব দিচ্ছে ডুব।
সবুজ পাতাগুলো দেখেছো? নিপুণ কারুকার্যে সাজানো,
সত্যি অবিভুত! এতো সুন্দর রূপ দেখে আমি মুগ্ধ!
পাখিগুলো দল বেঁধে উড়ছে দেখো! নিলীমায় যেন একগুচ্ছ ফুল।
আকাশ থেকে ঝরঝর করে পড়ছে দেখো বৃষ্টি,
প্রশ্ন জাগে? কে করেছে জগৎ মাঝে এতো কিছু সৃষ্টি!
মায়ের কাছে প্রশ্ন করি, “এতো কিছুর মালিক মাগো কে?”
মা বলে, “সব কিছুই তার অধীনে, মহান আল্লাহ্ সে।”
হে কবি, শক্ত করে ধরো, তোমার অস্ত্র। আবারো, তোমার অস্ত্রের মধ্য দিয়ে, রক্তে রঞ্জিত করে দাও, এই শুভ্র ময়দান। হে কবি, শক্ত করে ধরো, তোমার অস্ত্র। যেভাবে, কবি নজরুল ধরেছিল, ইংরেজদের বিরুদ্ধে। যেভাবে, কবি সুকান্ত চেয়েছিল, ...
তুলসী বনের বাঘ --আল-মুনতাসির। চিনলে নাকো তাকে সে যে তুলসী বনের বাঘ ! ছদ্মবেশে ছড়িয়ে দিলো বিষম বিষের নাগ। ইচ্ছে করে কামড় খেলে, ভরলে হৃদয় বিষের নীলে কী করে আর দেখবে প্রিয় কৃষ্ণচুড়ার বাগ ? চিনলে নাকো তাকে সে যে তুলসী বনের বাঘ ! চোখে তোমার বিষের তেজে পর্দা এলো নেমে, জগত...
: ভালোবাসা রং বদলায় লেখা: অদ্রিতা জান্নাত ছোট মেয়েটা খুব করে কেঁদে কেঁদে অনুরোধ করেছিল আমি যেন একটি হলেও তার কাছ থেকে ফুল কিনে নেই, ঠিক যতবার আমি তাকে ঠেলে দূরে সরিয়ে দিচ্ছিলাম সে যেন ঠিক ততটাই আমার পিছু ছুটতে লাগল। আচ্ছা, এই যে শিশুটা যে কিছু টাকার বিনিময়ে আমাকে...
অসাধারণ লিখেছেন। আমাদের প্রকৃতির প্রতিটি সৃষ্টির মাঝেই আছে আল্লাহর অশেষ রহমত। তাই আমরা মুগ্ধ হয়ে শুনি পাখির কলতান, কচুরিপানায় ঢেকে থাকা পুকুর, ছোট্ট বাচ্চার হাসি, মায়ের স্নেহ সবকিছুই আল্লাহর দেয়া রহমত। তাঁর প্রতিটি সৃষ্টি দেখলেই মুখ দিয়ে উচ্চারিত হয় “সুবহানআল্লাহ”।
অনেক সুন্দর হয়েছে। বানানে দুইটা ভুল আছে তা সংশোধন করছি
অবিভুত- অভিভূত।
নিলীমা- নীলিমা।
শুভ কামনা।
মহান রাব্বুল-আলামিন কত সুন্দর অপরুপ করে আমাদেরকে পৃথিবী দান করেছেন।সত্যিই অপূর্ব।আমি মূগ্ধ পাখির কলকাকলিতে,আমি হারিয়ে যাই পাহাড়ের বুকের ঐ ঝরনায়,পাতার সবুজ কচি পাতার র। কি অপরুপ।কুটি কুটি শুকরিয়া মহান রবের।
আপনি খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন।আমি মু্গ্ধ।শুভকামনা